Posts

Showing posts from March, 2019

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়: এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো?

Image
অনলাইনের মাধ্যমে কোন একটি পন্য ক্রেতাদের হাতে পৌছে দেওয়ার একটি ডিজিটাল ও সহজ পদ্ধতি হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং। অনলাইন হতে টাকা আয় করার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করলে সর্বপ্রথম এফিলিয়েট মার্কেটিং এর বিষয়টি সামনে চলে আসে। এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করার পূর্বে আমরা মার্কেটিং বিষয়টি আপনাদের ক্লিয়ার করার চেষ্টা করব। তারপর ধারাবাহিকভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কেন, কিভাবে করতে হয় এবং কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ঘরে বসে অনলাইন হতে টাকা ইনকাম করবেন সেই সকল বিষয়ে আমি আপনাদের পরিষ্কার ধারনা দেওয়ার সর্বোচ্ছ চেষ্টা করব। আমাদের আজকের এই পোস্টটি অর্থাৎ এফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে নিয়ে লেখা শুরু করার পূর্বে আমি প্রায় এক ঘন্টা ইন্টারনেটে বাংলা ও ইংরেজী ব্লগ/ওয়েবসাইটের এফিলিয়েট সংক্রান্ত অনেক পোস্ট পড়ে দেখেছি। আমার রিসার্চের পর দেখলাম যে, অধিকাংশ বাংলা ব্লগ বিভিন্ন ইংরেজী ব্লগ থেকে কনটেন্টগুলো সরাসরি গুগল ট্রান্সলেট টুলের মাধ্যমে অনুবাদ করে কপি পেষ্ট করে রেখে দিয়েছে। আর কয়েকটি ব্লগ এই বিষয়ে অনেকটা সুন্দরভাবে লেখেছে বা পরিষ্কার ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তবে সবগুলো লেখার মধ্যে লেখকগণ বার বার এফিলিয়

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ১০ টি YouTube চ্যানেলের ইনকামের পরিমান!

Image
অনলাইনের সাথে সম্পৃক্ত সকল ব্লগার ও ডেভেলপারদের জনপ্রিয় একটি প্লাটফর্ম হচ্ছে ই্উটিউব। অনলাইন ব্লগিং এর সাথে যারা জড়িত আছেন তারা সবাই ব্লগিং এর পাশাপাশি ইউটিউব মার্কেটিং করতে পছন্দ করেন। আজকে আমি কোন ধরনের টিপস বা ট্রিকস নিয়ে কথা বলব না। আজকের পোস্টে বাংলাদেশের জনপ্রিয়তার তালিকায় শীর্ষে থাকা YouTube চ্যানেল গুলির মধ্যে র‌্যাংকিং এর দিক থেকে কার অবস্থান কত ও তাদের সেই সকল ইউটিউব চ্যানেল থেকে কি পরিমান টাকা ইনকাম করছে সে বিষয়ে আলোচনা করব। এক সময় ইউটিউব শুধুমাত্র গান দেখার মাধ্যম হিসেবে পরিচিত ছিল কিন্তু বর্তমানে ইউটিউবে সকল ধরনের টিপস ও ট্রিকস সংক্রান্ত ভিডি পাওয়া যায়। তাছাড়া সবচাইতে মজার বিষয় ইউটিউব ভিডিও আপলোড করে মনিটাইজেশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। যার জন্য সবাই এখন ইউটিউবে কাজ করার জন্য ঝুকছে। আপনি চাইলে যে কোন ধরনের ভিডিও আপলোড করে জনপ্রিয়তা অর্জন করতঃ ইউটিউব থেকে ভালোমানের টাকা আয় করতে পারবেন। আরো পড়ুন -  সেরা ১০ জন বাংলাদেশী মহিলা ইউটিউবার! উপরে চিত্রে আপনারা বাংলাদেশের জনপ্রিয় Youtuber সালমান মুক্তাদিরকে দেখতে পাছেন। তিনি নাকি বাংলাদেশ সবচাইতে কম বয়সি সফল ইউটুবার। Salaman T

কেন BlogSpot ব্লগে Custom Domain ব্যবহার করা প্রয়োজন?

Image
গুগল ব্লগস্পট ব্লগে টপ লেভেলের ডটকম বা ডট নেট কাষ্টম ডোমেইন যুক্ত করে সার্চ ইঞ্জিন ও ভিজিটরদের কাছে ব্লগের গুরুত্ব অধিক বৃদ্ধি করা যায়। আমি সব ধরনের ব্লগের ক্ষেত্রে কাষ্টম ডোমেইন ব্যবহারের পক্ষে সমর্থন করি। তার কারণ হচ্ছে বর্তমানে খুব অল্প দামে একটি টপ লেভেলের ডোমেইন কিনতে পাওয়া যায় এবং এটি ভিজিটরদের কাছে ব্লগের গ্রহনযোগ্যতা বাড়িয়ে তুলে। আপনি গুগল ব্লগস্পট ব্লগ কিংবা যে ধরনের ফ্রি অথবা পেইড হোস্টিং কিনে ব্লগিং করেন না কেন ব্লগিং শুরুর সাথে সাথে একটি Custom Domain যুক্ত করে নিবেন। গুগল BlogSpot ব্লগ নতুন ব্লগারদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্লগিং প্লাফর্ম। নতুন ব্লগারদের জন্য জনপ্রিয়তার বেশ কিছু কারন রয়েছে। BlogSpot গুগল এর নিজেস্ব প্রোডাক্ট হওয়ার কারনে অত্যান্ত বিশ্বস্ততার সহিত ব্লগিং করা যায়। তাছাড়া BlogSpot দিয়ে ব্লগিং করার জন্য কোন ধরনের কোডিং স্কিল এর প্রয়োজন হয় না। তাছাড়া এটিতে আনলিডিটেড স্টোরেজ ফ্রিতে দেওয়ার কারনে কোন ধরনের হোস্টিং কিনতে হয় না। আরো পড়ুন - কিভাবে Google BlogSpot দিয়ে একটি ফ্রি ব্লগ তৈরি করতে হয় ? সাধারণত BlogSpot ব্লগের জন্য যে ডোমেই ফ্রি দিয়ে থাকে সেটি হচ্ছে এক

কিভাবে একটি ব্লগের জন্য ভালোমানের Niche বাছাই করবেন?

Image
বর্তমান সময়ে নতুন জেনারেশনের প্রায় সবাই একটি নিজের ব্লগ তৈরি করে অনলাইনে লেখালেখি করতে চায়। এ ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে সমস্যার সম্মুখিন হন সেটি হচ্ছে ব্লগের Niche নির্ধারণ। কারন ব্লগে লেখালেখি শুরু করার পূর্বে সবার মাথায় বিভিন্ন টপিক ঘুরপাক খায়, আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখব বা ব্লগিং ‍শুরু করব। এ ক্ষেত্রে অধিকাংশ লোক তার ব্লগের জন্য উপযুক্ত Niche বাছাই করতে পারেন না বলে পরবর্তীতে ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারেন না। তাছাড়া বেশীর ভাগ নতুন ব্লগারগণের Niche বিষয়ে কোন ধারনা না থাকার কারনে বিভিন্ন বিষয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুপযুক্ত Niche নিয়ে ব্লগিং শুরু করে দেন। ব্লগিং শুরু করার পূর্বে আপনার মাথায় হয়ত হাজার হাজার Niche উকি মারবে। তখন এই হাজার Niche থেকে আপনার জন্য কোনটি উপযুক্ত হবে সেই বিষয়ে ধারনা না থাকার জন্য ভূল Niche বাছাই বা নির্ধারণ করে ব্লগিং শুরু করে দেন। অথচ আপনি হয়ত জানেন না যে, ব্লগিং এর ধারাবাহিকতা ও জনপ্রিয়তা ধরে রাখার জন্য ব্লগিং শুরু করার পূর্বে সব কিছু যাচাই বাছাই করে ব্লগের Niche নির্ধারণ করতে হয়। কারণ একটি ব্লগের জন্য সঠিক ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা না থাকলে কেউই বেশী দিন ব্লগিংয়ে ঠিকতে পারবে না।

কিভাবে ব্লগার ব্লগে Custom Web Font যুক্ত করতে হয়?

Image
বর্তমানে ইন্টারনেট মার্কেটে ১৫০ মিলিয়নের বেশী ব্লগ রয়েছে। সবাই তাদের ব্লগে সুন্দর ও পরিষ্কার ওয়েব ফন্ট যুক্ত করে ব্লগের আর্টিকেল দ্বারা পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষন করে ব্লগের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করতে চায়। এমন অনেক ওয়েবসাইট ও ব্লগ রয়েছে যেগুলোর কনটেন্ট খুব ঝকঝকে এবং পরিষ্কার। আবার কিছু ওয়েবসাইটের কনটেন্ট রয়েছে যা সহজে দেখা বা পড়া যায় না। যে ব্লগের কনটেন্ট অস্পষ্ট বা ঝাপসা সেই ধরনের ব্লগ পাঠকের মনযোগ আকর্ষণ করতে পারে না। কারণ ইন্টারনেটে যা কিছুই খোঁজা হক না কেন সেটারই লক্ষ লক্ষ সমাধান রয়েছে। এ জন্য একজন পাঠক একটি অস্পস্ট ওয়েবসাই বা ব্লগের আর্টিকেল কখনো পড়বে না। সে স্বভাবত অন্য একটি ব্লগে তার সমাধান খোঁজার চেষ্টা করবে। সাধারনত যারা ইংরেজী ভাষাতে ব্লগিং করেন বা আর্টিকেল শেয়ার করেন তাদের ব্লগের লেখাগুলো খুব সহজে পরিষ্কার ও ঝকঝকে দেখা যায়। কিন্তু যারা বাংলা ভাষায় বা অন্য কোন ভাষায় ব্লগে আর্টিকেল লিখে থাকেন তাদের ব্লগের কনটেন্ট নরমালি পরিষ্কার বা ঝকঝকে থাকে না। তার প্রধান কারন হচ্ছে যে, ইন্টারনেট ব্রাউজার, কম্পিউটার ও অন্যান্য ডিভাইস গুলোতে অনেক ধরনের ইংরেজী ফন্ট ইনস্টল করা থাকে। যার জন্য ইংরেজী ভাষার

কেন গুগল Blogspot Blogger দিয়ে ব্লগ তৈরি করবেন?

Image
ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য গুগল Blogspot Blogger দিয়ে ব্লগ তৈরি করবেন নাকি WordPress দিয়ে ব্লগ তৈরি করবেন সেই বিষয়ে আমরা ইতোপূর্বে আমাদের ব্লগে বিস্তারিত দুটি পোস্ট শেয়ার করেছি। আমি নতুন করে এ দুটি বিষয় নিয়ে আবারো আলোচনা করতে চাইছি না। আপনি যদি ব্লগিংয়ে নতুন হয়ে থাকেন বা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারনা সম্পন্ন না হন, তাহলে কেন আপনার জন্য গুগল ব্লগার দিয়ে ব্লগ তৈরি করে ব্লগিং শুরু করা উচিত সেই বিষয়ে আলোচনা করব। পাশাপাশি অন্যান্য প্লাটফর্মের তুলনায় গুগল ব্লগার ব্লগে তুলনামূলক কি কি সুবিধা রয়েছে সেই বিষয়েও আলোচনা করব। আজকের এই পোস্টটি পড়ার বা দেখার সাথে সাথে অনেকে বলবেন যে, ইন্টারনেট বিশ্বে মোট ব্লগের প্রায় ৬০% হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি করা। পক্ষান্তরে মাত্র ১৫% - ১৮% ব্লগ হচ্ছে গুগল ব্লগস্পট ব্লগার দিয়ে তৈরি। এ ক্ষেত্রে আপনি কেন শুধু শুধু গুগল ব্লগার এর সাফাই গেয়ে যাচ্ছেন? আমি কোন দিন ওয়ার্ডপ্রেসকে খারাপ বলিনি এবং আজও বলছি না। কারণ ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে অত্যান্ত ভালোমানের ব্লগিং প্লাটফর্ম যাকে খারাপ বলার কোন সুযোগ নেই। তবে আপনার জন্য কোন প্লাটফর্ম ভালো এবং কেন গুগল ব্লগা

কিভাবে ব্লগার Custom Domain এ HTTPS Enable করবেন (অফিসিয়ালি)?

Image
গুগল ব্লগার ব্লগের জন্য ব্লগার ডেভেলপমেন্ট টিম প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ফিচার্স আপডেট উপহার দিচ্ছে। তন্মমধ্যে কাস্টম ডোমেন এ HTTPS সাপোর্ট অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ফিচার্স। বিগত ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে গুগল শুধুমাত্র ব্লগস্পট ডোমেন ব্যবহারকারীদের জন্য HTTPS সুবিধা চালু করেছিল। এ ক্ষেত্রে যারা কাস্টম ডোমেন ব্যবহার করছিলেন তারা এই সুবিধাটি নিতে পারছিলেন না। দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহের দিকে কাস্টম ডোমেনের জন্য HTTPS সুবিধাটি লাউঞ্চ করে। তবে গুগল এখনো অফিসিয়ালভাবে এ বিষয়ে কোন ঘোষনা দেয়নি বিধায় পোস্টটি আমাদের ব্লগে শেয়ার করতে বিলম্ব হয়েছে। আমি চেয়েছিলাম গুগল অফিসিয়ালি ঘোষনা দেওয়ার পর এ সংক্রান্তে একটি পোস্ট করব। যেহেতু HTTPS চালু হওয়ার প্রায় ০৩ মাস অতিবিবাহিত হয়েগেছে সেহেতু ইতোপূর্বে Custom Domain ব্যবহারকারী তাদের ব্লগের এ সার্ভিসটি চালু করে নিয়েছেন। যারা এ সার্ভিসটি চালু করতে পেরেছেন তাদেরকে আমরা স্বগত জানাচ্ছি। যারা এখনো চালু করেননি তারা আমাদের এই পোস্ট পড়ে পূর্ণাঙ্গভাবে তাদের ব্লগের জন্য HTTPS চালু করতে পারবেন। সেই সাথে উভয়ে আমাদের আজকের পোস্ট থেকে HTTPS এর অন

কিভাবে Disable Adsense Account ডিলিট করতে হয়?

Image
একজন ব্লগার প্রতিনিয়ত গুগল এ্যাডসেন্স অনুমোদনের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যান। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর একজন ব্লগার তার ব্লগে গুগল এ্যাডসেন্স অনুমোদন করতে সক্ষম হন। তবে দুঃখের বিষয় হচ্ছে এ্যাডসেন্স এর সঠিক ব্যবহার না জানার কারনে দীর্ঘ দিনের চেষ্টায় প্রাপ্ত এ্যাডসেন্স একাউন্ট Invalid Activities এর কারনে অল্প দিনেই ডিসএবল হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে হাজার চেষ্টার পর সেই ব্লগে পুনরায় গুগল এ্যাডসেন্স অনুমোদন করা সম্ভব হয় না। যদিও গুগল এ্যাডসেন্স টিম এ্যাডসেন্স একাউন্ট ফিরে পাওয়ার জন্য আপিলের ব্যবস্থা রেখেছে কিন্তু এ ক্ষেত্রে সফল হওয়ার সম্ভাবনা মাত্র ১% থাকে। তখন একজন ব্লগার তার ব্লগ নিয়ে খুব হতাশার মাঝে থাকেন। আমাদের আজকের পোস্টে বন্ধ হওয়া এ্যাডসেন্স একাউন্ট ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আলোচনা করব না। এখানে শুধুমাত্র আপনার বন্ধ হওয়ার এ্যাডসেন্স একাউন্ট ডিলিট করার বিষয়ে আলোচনা করব। সাধারণত একটি এ্যাডসেন্স একাউন্ট ডিসএবল হওয়ার পর সেই একাউন্টে প্রবেশ বা একসেস করার সুযোগ থাকে না। এ ক্ষেত্রে অধিকাংশ লোক তাদের বন্ধ হওয়া এ্যাডসেন্স একাউন্টটি ডিলিট করতে চেষ্টা করেন। আমরা আজকের পোস্টে একটি Disable হওয়া Adsense Account ডিলিট করা