এন্ড্রয়েড ফোন রুট করার সবচেয়ে সহজ এবং ১০০% নিরাপদ উপায়!
এক সময় এন্ড্রয়েড ফোন রুট করা অনেক কঠিন একটা ব্যাপার ছিল কিন্তু এখন রুট করাটা অনেক সহজতর ব্যাপার হয়েগেছে। আমি আপনাদেরকে ০৩ টি উপায়ে রুট করার কৌশল দেখাবো। তিনটির মধ্যে একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে এবং বাকী দুটি পদ্ধতী দেখাবো কিভাবে কম্পিউটার ছাড়াও আপনার নিজস্ব মোবাইলের মাধ্যমে রুট করতে হয়। এই তিনটি পদ্ধতীই সহজ এবং বর্তমান সময়ের জন্য খুবই নিরাপদ। যার যার চাহিদামত কম্পিউটার অথবা মোবাইলের মাধ্যমে আপনার প্রিয় এন্ড্রয়েড মোবাইলটি-কে রুট করে নিতে পারবেন।
যাদের কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ নেই তারা চাইবে মোবাইলের সাহায্যে রুট করে নিতে। আর যাদের কম্পিউটার আছে তারা ইচ্ছা করলে তিনটির মধ্যে যে কোন একটি উপায়ে রুট করে নিতে পারবেন। সবার চাহিদার কথা ভেবে আমি আপনাদের জন্য এই পদ্ধতিগুলো একসাথে শেয়ার করে দিলাম। তবে আমার পরামর্শ হচ্ছে যাদের কম্পিউটার আছে তারা অবশ্যই কম্পিউটার এর মাধ্যমে রুট করে নিবেন। কারণ কম্পিউটার এর মাধ্যমে রুট করা সবচেয়ে সহজ এবং নিরাপদ।
রুট কি?
শব্দটি এতোই প্রচলিত হয়ে গেছে যে, রুট ইউজার বলার বদলে সবাই এটিকে সরাসরি রুট বলে থাকে। সবচেয়ে সহজ শব্দে বলা যায়, রুট হচ্ছে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটর বা প্রশাসক। যদিও এর বাংলা অর্থ গাছের শিকড়, লিনাক্সের জগতে রুট বলতে সেই পারমিশন বা অনুমতিকে বোঝায়, যা ব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী করে তোলে।
রুট হচ্ছে একটি এ্যাডমিনিষ্ট্রেশন পারমিশন বা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী এ্যাডমিনিষ্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন না। লিনাক্সেও তেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার ছাড়া সিস্টেম এ্যাডমিনিষ্ট্রেশনের কাজগুলো করা যায় না। যিনি লিনাক্স-চালিত কম্পিউটার বা সার্ভারে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন অথবা যার সব কিছু করার অনুমতি রয়েছে, তাকেই রুট ইউজার বলা হয়। নিচে আমি বর্ণনা করবো কিভাবে রুট করতে হয়।
- [message]
- ##check## আর্টিকেল এর বিষয় আপডেট
- আমাদের যে কোন পোষ্ট পুরাতন হলে কিংবা কাজ না করলে আমরা সাথে সাথে পোষ্টটি আপডেট করে থাকি। আমাদের ব্লগের একজন লেখক এই পোষ্টটি সর্বশেষ ৩০/০১/২০২০ তারিখে আপডেট করেছেন
এন্ড্রয়েড ফোন রুট করার আগে কি করতে হয়?
আপনার প্রিয় এন্ড্রয়েড মোবাইলটি রুট করার পূর্বে কিছু প্রস্তুতি নিতে হবে। তা না হলে ফোন রুট করার ব্রিক করার সম্ভাবনা থাকে। কাজেই মোবাইল হুটহাটভাবে রুট না করে রুট করার গে নিচের নিয়মগুলো অনুসরণ করে তারপর মোবাইল রুট করার শুরু করবেন।
- এন্ড্রয়েড মোবাইল রুট এর প্রসেস ভালোভাবে না জেনে বা না বুঝে রুট করতে যাবেন না। কারণ আপনার অভীজ্ঞতার অভাবে ফোনের অপারেটিং সিস্টেম নস্ট হতে পারে। অপারেটিং সিস্টেম নস্ট হলে ফোন ফ্লাশ না করে ঠিক করা যাবে না।
- মোবাইল রুট করার পূর্বে মিনিমাম ৫০% চার্জ করে নিবেন। কারণ রুট করার সময় মোবাইল অফ হলে ফোন ব্রিক করতে পারে।
- কম্পিউটার দিয়ে রুট করার ক্ষেত্রে ফোনের অরিজিনাল ডাটা ক্যাবল ব্যবহার করবেন।
- কম্পিউটারের USB Port সঠিকভাবে কাজ করে কি না তা যাচাই করে নিবে। কারণ ফোন রুট করার সময় ক্যাবলা নাড়াচাড়া লাগলে ফোন ব্রিক হতে পারে।
- আপনার কাঙ্খিত মোবাইলের ড্রাইভার অবশ্যই ডাউনলোড করে পিসিতে ইনস্টল করে নিবেন।
- ফোন ম্যামোরিতে থাকা প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস External Memory Card এ রাখলে ভালো হবে।
এন্ড্রয়েড ফোন রুট করার সুবিধা কি?
- মোবাইলের স্পিড ও পারফরমেন্স বৃদ্ধি করা যায়।
- মোবাইলের সিস্টেম এ্যাপসগুলোকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। চাইলে যেকোন সিস্টেম এ্যাপ ডিলিট করা যায়।
- বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে মোবাইলের অব্যবহৃত বা টেমপোরারি ফাইল নিয়মিত মুছে ফোনের স্পিড বাড়ানো যায়।
- কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসর এর গতি বাড়ানোর প্রয়োজন হলে তা বৃদ্ধি করা যায়।
- অপ্রয়োজনীয় এ্যাপস বন্ধ রেখে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব হয়।
- বিভিন্ন ধরনের কাস্টম মডিউল ব্যবহার করে ফোনকে ইচ্ছামত ডিজাইন করা যায়। যাল ফলে ফোনের বাহ্যিক সুন্দর্য্য বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়।
- মোবাইলে পছন্দমত কাষ্টম ফন্ট ইনস্টল করা যায়
- মোবাইলে যেকোন ধরনের Crack, Patch ও Hacking Scripts ব্যবহার করা যায়।
এন্ড্রয়েড ফোন রুট করার অসুবিধা কি কি?
- ফোন রুট করলে ওয়ারেন্টি থাকবে না। তাই রুট করার আগে এ বিষয়েটি মাথায় ভালোভাবে গেথে নিবেন। তবে সার্ভিস সেন্টারে নেওয়ার আগে মোবাইল পুনরায় আনরুট করে নিলে মোবাইল কোম্পানি সেটি বুঝতে পারবে না। এ ক্ষেত্রেও কিছুটা ঝুকি থেকে যায়।
- ফোন রুট করলে মোবাইল ব্রিক করতে পারে। ব্রিক মানে হচ্ছে কাজ করার ক্ষমতা হারাতে পারে। এ ক্ষেত্রে ফ্লাশ করলে আবার ঠিক হয়ে যাবে।
- রুট করার পর আপনার মোবাইলের অপারেটিং সিস্টেম আপডেট পাবেন না। কারণ OTA আপডেট করার সময় Error ম্যাসেজ শো করবে।
- মোবাইলে ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। কারণ রুট করা ফোনের অপারেটিং সিস্টেম আনলক থাকে।
- সঠিকভাবে না বুঝে মোবাইল রুট করলে রুট করার সময়ই ফোন নস্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এন্ড্রয়েড ফোন রুট করার নিয়ম
আমি আগেই বলেছি আমরা আজকের পোস্টে মোট ৩ টি উপায়ে রুট করার নিয়ম দেখাব। যার যার প্রয়োজনানুসারে যে পদ্ধতিতে নিরাপদ মনেহবে সেই নিয়ম অনুসরণ করে রুট করে নিতে পারবেন। তবে ৩ টি পদ্ধতিতে আপনার ফোনকে খুব সহজে রুট করে নেওয়া যাবে। যাদের কম্পিউটার আছে তারা অবশ্যয় ১ম পদ্ধতিতে কম্পিউটার ব্যবহার করে রুট করে নেবেন। কারণ এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ অর্থাৎ মোবাইল ব্রিক করার কোন প্রকার ঝুকি নেই। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে ফোন রুট করার নিয়মগুলো দেখে নেই।
- আরো পড়ুন - কিভাবে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড বের করবেন (রুট এবং আনরুট)?
- আরো পড়ুন - মোবাইল চুরির জিডি: মোবাইল চুরি হলে খুঁজে পাওয়ার উপায় কি?
প্রথম পদ্ধতী - কম্পিউটারের মাধ্যমে রুট
এ পদ্ধতিতে এন্ড্রয়েড এর যে কোন ভার্সনকে রুট করতে পারবেন। সর্বশেষ Android-10.0 ভার্সন পর্যন্ত এটি অনায়াসে রুট করতে সক্ষম। ফোন রুট করার ক্ষেত্রে এ সফটওয়ারটি কোন কোন ধরনের ডিভাইস সাপোর্ট করছে সে বিষয়ে তাদের অফিসিয়াল সাইট থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে তাদের তালিকায় আপনার ডিভাইসটি রয়েছে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারবেন।
- প্রথমে Kingo Android Root সফটওয়ারটি আপনার কম্পিউটারে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন।
- ইনস্টল করার পর সফটওয়ারটি রান করলে নিচের চিত্রের মত শো করবে।
- এখন আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোনটি USB ক্যাবল এর মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন। মোবাইল কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করা পর নিচের চিত্রটি শো করবে।
- এখানে আপনার ফোনটি রুট করার পূর্বে সফটওয়ারটি অটোমেটিকভাবে রুট করার প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইনস্টল করে নিবে। তবে এর জন্য আপনার কম্পিউটারের সাথে অবশ্যই ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে।
- উপরের চিত্রের ড্রাইভার ডাউনলোড শেষ হওয়ার পর নিচের চিত্রটি শো করবে।
- উপরের চিত্রটি শো করার পর আপনার মোবাইল ফোনটি কম্পিউটার হতে Disconnect করে নিবেন। পাঁচ সেকেন্ড বিচ্ছিন্ন রাখার পর আবার USB ক্যাবল দিয়ে মোবাইলটি কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করবেন।
- উপরের চিত্রটি আপনার মোবাইলের USB Debugging অন করার অপশন দেবে। কম্পিউটার হতে অন করতে না পারলে নিচের ধাপটি অনুসরণ করতে পারেন।
- এখানে আপনার মোবাইলের Developer Options অন করে Enable USB Debugging এ ঠিক চিহ্ন দিতে হবে। এটি করার জন্য আপনার মোবাইলে Settings থেকে Developer Options যেতে হবে।
- সবশেষে উপরের Root বাটনে ক্লিক করলে আপনার মোবাইল রুট হতে শুরু করবে।
- উপরের চিত্রে ১০০% না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। রুট প্রসেস ১০০% হওয়ার জন্য ৫/৭ মিনিট সময় নিতে পারে।
- রুট কমপ্লিট হওয়ার জন্য উপরের চিত্রের ন্যায় Succeed ম্যাসেজ দেখাবে।
- তারপর আপনার মোবাইলটি রিস্টার্ট করুন। That's All.
দ্বিতীয় পদ্ধতী - মোবাইলের মাধ্যমে রুট
দীর্ঘ দিন থেকে Kingo Root শুধুমাত্র কম্পিউটার এর মাধ্যমে এন্ড্রয়েড ফোন Root করার সুবিধা দিয়ে আসছিল। বিগত ২/৪ বছর যাবৎ তারা Kingo Root এর Apk ভার্সন বের করেছে। ফলে এখন থেকে যাদের হাতে নাগালে কম্পিউটার নেই তারাও অত্যান্ত কার্যকরী এই App টি দিয়ে সহজে এন্ড্রয়েড মোবাইলটি রুট করে নিতে পারবেন।
- প্রথমে এখান থেকে Kingo Root এ্যাপটি ডাউনলোড করুন।
- তারপর এ্যাপটি Install করে Launch করলে নিচের চিত্রটি দেখতে পাবেন। (মোবাইলের ইন্টারনেট কানেশন অবশ্যই একটিভ করে রাখবেন)
- এখন উপরের চিত্রের নীল কালারের One Click Root অপশনে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের ন্যায় রুট হওয়া শুরু করবে।
- এই অংশে আপনাকে কিছুই করতে হবে না। শুধুমাত্র রুট না হওয়া পর্যন্ত কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে। রুট সম্পন্ন হওয়ার পর নিচের চিত্রেরমত Success Message শো করবে।
- এতটুকু করলেই দ্বিতীয় পদ্ধতীতে আপনার মোবাইল রুট হয়ে যাবে।
তৃতীয় পদ্ধতী - মোবাইলের মাধ্যমে রুট
এ পদ্ধতীতে দেখাবো কিভাবে Kingroot এ্যাপ দিয়ে মোবাইলের মাধ্যমে খুব সহজে আপনার এন্ড্রয়েড ফোন রুট করবেন। নামের দিক থেকে Kingo Root এবং Kingroot দেখতে প্রায় এক রকম হলেও একটু মনোযোগ সহকারে দেখলে নামের পার্থক্য বুঝা যায়। এন্ড্রয়েড ফোন রুট করার জন্য বর্তমান সময়ে এটি খুবই সহজ এবং জনপ্রিয় একটি এ্যাপ। এটি শুরুর দিকে শুধুমাত্র Chines Version ছিল কিন্তু বিগত এক বছর থেকে English Version বের হয়েছে। এটি দিয়ে মাত্র এক ক্লিক করেই আপনার ফোনটি রুট করতে পারবেন। এটি দিয়েও এন্ড্রয়েড এর প্রায় সকল আপডেট ভার্সন পর্যন্ত রুট করা যায়। এই এ্যাপস এর ডেভেলপারদের ভাষ্য অনুসারে বর্তমানে প্রায় এক লক্ষ এর বেশী ধরনের ডিভাইস রুট করা যায়।
- প্রথমে এখান থেকে এ্যাপটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন।
- ইনস্টল হওয়ার পর এ্যাপটি অপেন করলে কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার মোবাইলটি স্ক্যান হবে এবং নিচের চিত্রটি শো করবে। রুট করার জন্য অবশ্যই আপনার মোবাইলের ইন্টারনেট একটিভ করে রাখবেন।
- এখানের নীল রংয়ের Try it বাটনে ক্লিক করলে ফোনের রুট Status Verify শুরু করবে।
- উপরের চিত্রে দেখুন ফোনের Root Status Verify করছে।
- উপরের চিত্রের নীল কালারের Start Root বাটনে ক্লিক করলে আপনার মোবাইল রুট হওয়া শুরু করবে।
- উপরের চিত্রটিতে ১০০% না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এটি কমপ্লিট হতে ২/৩ মিনিট সময় নিতে পারে। ১০০% হয়ে গেলে নিচের চিত্রেরমত Success ম্যাসেজ শো করবে।
- এখন আপনার মোবাইলটি Restart করুন। That's all.
- এরপর শুধু KingUser টি রেখে বাকী সব Extra এ্যাপ Uninstall করতে পারেন।
- নোটঃ রুট করতে কোন প্রকার সমস্যা হলে KingRoot এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট হতে রুট করার টিউটোরিয়াল দেখে নিতে পারেন।
এন্ড্রয়েড ফোন আনরুট করার নিয়ম
- পদ্ধতি-১ঃ যারা কিংরুট ইউস করেন তারা Kingroot>General settings>Uninstall Kingroot>Clear root হতে মোবাইল আনরুট করতে পারবেন।
- পদ্ধতি-২ঃ মোবাইল রুট করার পর যাদের ফোনে SuperSU ইনস্টল হয় তারা SuperSU এ্যাপ থেকে Settings>Full Unroot ব্যবহার করে মোবাইল আনরুট করতে পারবেন।
- পদ্ধতি-৩ঃ মোবাইল আনরুট করার জন্য গুগল প্লে-স্টোরে Universal Unroot নামে একটি এ্যাপ রয়েছে। আপনি চাইলে প্লে-স্টোর হতে এ্যাপটি ইনস্টল করে ফোন আনরুট করতে পারেন। এই এ্যাপটি ইনস্টল করে ওপেন করলেই মোবাইল আনরুট করার অপশন পাবেন। আনরুট অপশনে ক্লিক করে কনফার্ম করলেই কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার এন্ড্রয়েড ফোন আনরুট হয়ে যাবে।
সাহায্য জিজ্ঞাসাঃ এখন থেকে আপনার মোবাইলটি রুটেড ডিভাইস। রিস্টার্ট হওয়া পর মোবাইলে SuperSU নামের একটি এ্যাপ দেখতে পাবেন। এটি হচ্ছে আপনার রুট এ্যাপ/ইউজার। আশাকরি সবাই বুঝতে পারবেন। তারপরও যদি কারও বুঝতে অসুবিধা হয় কিংবা কোন প্রকার সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন। আমরা আপনার সমস্যা সমাধানের জন্য চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ।
Comments
Post a Comment